হিসাবের নাম, শ্রেণি ও লেনদেনে
হিসাবের নাম কি?
কোন লেনদেন যে নামে হিসাবের বইতে লেখা হয় তাকে হিসাবের নাম বলে। আর প্রতিটি লেনদেন কমপক্ষে ২টি হিসাব নাম দিয়ে লিখতে হয়। যেমন: থেকে বেতন প্রদান। এখানে একটি বেতন হিসাব ও অন্যটি ব্যাংক হিসাব।
হিসাব কয় প্রকার ও কি কি শ্রেণী?
অসংখ্য লেনদেন এর হিসাব সমূহ সহজে ডেবিট ও ক্রেডিট করতে এগুলোকে ৫ টি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। যথা:
১. ব্যয় শ্রেণী
২. সম্পদ শ্রেণী
৩. আয় শ্রেণী
৪. দায় শ্রেণী
৫. মালিকানা স্বত্ব শ্রেণী
৫. মালিকানা স্বত্ব শ্রেণীর হিসাব সমূহ কোনগুলো?
যে সকল লেনদেন এর কারণে একটি ব্যবসায় এর মালিকানা সত্ব বাড়ে বা কমে সে সকল লেনদেন যেই হিসাব নামে লেখা হয় সেগুলো মালিকানা স্বত্ব শ্রেণীতে পড়ে। যেমন:
মূলধন হিসাব: মালিক ব্যবসায়ে কিছু আনলে।
উত্তোলন হিসাব
সাধারণ সঞ্চিতি হিসাব
উত্তোলন হিসাব
সাধারণ সঞ্চিতি হিসাব
সঞ্চিতি তহবিল
২.আয় শ্রেণীর হিসাব সমূহ
বিক্রয় হিসাব: পণ্য বিক্রয় করলে।
বিক্রয় ফেরত/আন্তঃফেরত হিসাব: বিক্রয় করা পণ্য ফেরত আসলে।
প্রাপ্ত সুদ হিসাব: সুদ পাওয়া গেলে।
প্রাপ্ত বাট্টা হিসাব: পাওনাদার থেকে বাট্টা পাওয়া গেলে।
৩.দায় শ্রেণীর হিসাব সমূহ
পাওনাদার হিসাব/প্রদেয় হিসাব: ধরে ক্রয় করা হলে ।
প্রদেয় বিল হিসাব: বিলের স্বীকৃতি দিলে বা বিলে ক্রয় হলে।
ঋণ হিসাব: ঋণ নেয়া হলে বা পরিশোধ করলে।
প্রদেয়/বকেয়া খরচ: যেকোন খরচ বাকি থাকলে।
অনুপার্জিত/অগ্রিম আয় হিসাব: যেকোন আয় অগ্রিম হলে।
প্রদেয় বিল হিসাব: বিলের স্বীকৃতি দিলে বা বিলে ক্রয় হলে।
ঋণ হিসাব: ঋণ নেয়া হলে বা পরিশোধ করলে।
প্রদেয়/বকেয়া খরচ: যেকোন খরচ বাকি থাকলে।
অনুপার্জিত/অগ্রিম আয় হিসাব: যেকোন আয় অগ্রিম হলে।
৪.ব্যয় শ্রেণীর হিসাব সমূহ
ক্রয় হিসাব: পণ্য ক্রয় করলে।
ক্রয় ফেরত/ বহিঃফেরত হিসাব: ক্রয়কৃত পণ্য ফেরত দিলে।
বেতন হিসাব: কর্মকর্তাদের বেতন দিলে।
ক্রয় ফেরত/ বহিঃফেরত হিসাব: ক্রয়কৃত পণ্য ফেরত দিলে।
বেতন হিসাব: কর্মকর্তাদের বেতন দিলে।
মজুরি হিসাব: শ্রমিকদের মজুরি দিলে।
মনিহারি হিসাব: ব্যবহারের খাতা, কলম, পেন্সিল, রাবার ইত্যাদি কিনলে।
ভাড়া হিসাব: প্রতিষ্ঠানের ভবন এর ভাড়া দিলে।
পরিবহন খরচ হিসাব: পণ্য আনা-নেয়ার খরচ দিলে।
প্রদত্ত সুদ হিসব: ঋণের সুদ দেয়া হলে।
বিজ্ঞাপন হিসাব: প্রচারের জন্য খরচ করা হলে।
কুঋণ হিসাব: দেনাদারের যে টাকা পাওয়া যাবে না।
প্রদত্ত বাট্টা হিসাব: দেনাদারকে বাট্টা দেওয়া হলে।
অবচয় হিসাব: সম্পত্তি ব্যবহারের মূল্য কমে গেলে।
মনিহারি হিসাব: ব্যবহারের খাতা, কলম, পেন্সিল, রাবার ইত্যাদি কিনলে।
ভাড়া হিসাব: প্রতিষ্ঠানের ভবন এর ভাড়া দিলে।
পরিবহন খরচ হিসাব: পণ্য আনা-নেয়ার খরচ দিলে।
প্রদত্ত সুদ হিসব: ঋণের সুদ দেয়া হলে।
বিজ্ঞাপন হিসাব: প্রচারের জন্য খরচ করা হলে।
কুঋণ হিসাব: দেনাদারের যে টাকা পাওয়া যাবে না।
প্রদত্ত বাট্টা হিসাব: দেনাদারকে বাট্টা দেওয়া হলে।
অবচয় হিসাব: সম্পত্তি ব্যবহারের মূল্য কমে গেলে।
অবলোপন হিসাব: সম্পত্তির মেয়াদ কমলে।
মেরামত হিসাব: সম্পত্তি মেরামত করলে।
মেরামত হিসাব: সম্পত্তি মেরামত করলে।
৫.সম্পদ শ্রেণীর হিসাব সমূহ
নগদান হিসাব: নগদ টাকায় লেনদেন হলে।
ব্যাংক হিসাব: চেকে বা ব্যাংকের লেনদেন হলে।
আসবাবপত্র হিসাব: ব্যবহারের আসবাব সমূহ (চেয়ার, টেবিল,আলমারি ইত্যাদি)
কলকব্জা ও যন্ত্রপাতি হিসাব: উৎপাদনের জন্য যন্ত্র ক্রয়/বিক্রয়।
দেনাদার হিসাব/প্রাপ্য হিসাব: ধারে বিক্রয় করা হলে।
প্রাপ্য বিল হিসাব: বিলে স্বীকৃতি পেলে বা ক্রয় করলে।
মজুদ পণ্য হিসাব: পণ্য এখনো বিক্রি না হলে।
বিনিয়োগ হিসাব: অলস অর্থ অন্য কোথাও খাটালে।
অনাদায়ী/প্রাপ্য আয় হিসাব: যে আয় পাওয়া যাবে।
অগ্রিম খরচ: যে খরচের মূল্য আগে পরিশোধ করা হয়েছে।
অফিস সরঞ্জাম হিসাব: অফিসের ব্যবহারের বেশি দামী যন্ত্র।
অফিস সাপ্লাইজ হিসাব: অফিসের ব্যবহারের কম দামি যন্ত্র।
ব্যাংক হিসাব: চেকে বা ব্যাংকের লেনদেন হলে।
আসবাবপত্র হিসাব: ব্যবহারের আসবাব সমূহ (চেয়ার, টেবিল,আলমারি ইত্যাদি)
কলকব্জা ও যন্ত্রপাতি হিসাব: উৎপাদনের জন্য যন্ত্র ক্রয়/বিক্রয়।
দেনাদার হিসাব/প্রাপ্য হিসাব: ধারে বিক্রয় করা হলে।
প্রাপ্য বিল হিসাব: বিলে স্বীকৃতি পেলে বা ক্রয় করলে।
মজুদ পণ্য হিসাব: পণ্য এখনো বিক্রি না হলে।
বিনিয়োগ হিসাব: অলস অর্থ অন্য কোথাও খাটালে।
অনাদায়ী/প্রাপ্য আয় হিসাব: যে আয় পাওয়া যাবে।
অগ্রিম খরচ: যে খরচের মূল্য আগে পরিশোধ করা হয়েছে।
অফিস সরঞ্জাম হিসাব: অফিসের ব্যবহারের বেশি দামী যন্ত্র।
অফিস সাপ্লাইজ হিসাব: অফিসের ব্যবহারের কম দামি যন্ত্র।
Commerce Clan এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url