হিসাবের নাম লিখার নিয়ম
- ১. উপরে ডেবিট হিসাব খাত নিচে ক্রেডিট হিসাব খাত লিখতে হবে।
- ২. চেক ও পণ্যদ্রব্য নামে কোন হিসাব হবে না।
- ৩. পণ্য ক্রয় করলে ক্রয় হিসাব
- ৪. পণ্য বিক্রিয় করলে বিক্রয় হিসাব আসবে।
- ৫. চেকে লেনদেন হলে ব্যাংক হিসাব আসবে।
- ৬. লেনদেন এ নগদ উল্লেখ থাকলে নগদান হিসাব আসবে।
- ৭. পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের সময় শুধু নাম উল্লেখ থাকলে (নগদ বা ব্যাংক উল্লেখ না থাকলে) ধারে হয়েছে বলে ধরতে হবে।
- ৮. পণ্য ক্রয়ের সময় নাম শুধু উল্লেখ থাকলে পাওনাদার হিসাব আসবে, নামের পাশে নগদ থাকলে নগদান হিসাব এবং নামের পাশে চেক থাকলে ব্যাংক হিসাব আসবে।
- ৯. পণ্য বিক্রয়ের সময় শুধু নাম উল্লেখ থাকলে দেনাদার হিসাব আসবে, নামের পাশে নগদ থাকলে নগদান হিসাব আসবে, নামের পাশে চেক থাকলে ব্যাংক হিসাব আসবে।
- ১০. ক্রয় ফেরত এবং বিক্রয় ফেরত থাকলে ধরতে হবে পূর্বে ধারে ক্রয় বা বিক্রয় হয়েছিল। সে ক্ষেত্রেও পাওনাদার বা দেনাদার আসবে।
- ১১. সম্পদ ক্রয় বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রয় অথবা বিক্রয় এবং নতুন অথবা পুরাতন কথা লেখা যাবে না।
- ১২. কোনো প্রকার আয় বা ব্যয়ের ক্ষেত্রে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম লেখা যাবে না।
- ১৩. পণ্য ব্যবহার, বিতরণ, নষ্ট হলে অথবা মালিক উত্তোলন করলে ক্রয় হিসাব আসবে।
- ১৪. প্রতিষ্ঠান হতে মালিক কোন কিছু নিলে উত্তোলন হিসাব আসবে।
- ১৫. প্রতিষ্ঠানে মালিক কোন কিছু আনলে মূলধন হিসাব আসবে।
- ১৬. প্রতিষ্ঠান হতে উত্তোলন - এটি মালিকের ব্যক্তিগত উত্তোলন। তখন উত্তোলন হিসাব আসবে।
- ১৭. ব্যাংক হতে মালিকের উত্তোলন - এটি মালিকের ব্যক্তিগত উত্তোলন। তখনও উত্তোলন হিসাব আসবে।
- ১৮. ব্যাংক হতে উত্তোলন - এটি ব্যবসায়ের উত্তোলন। তখন নগদান হিসাব ও ব্যাংক হিসাব আসবে।
- ১৯. পণ্য, নগদ টাকা, সম্পদ ইত্যাদি চুরি বা নষ্ট হলে বিবিধ ক্ষতি হিসাব আসবে।
- ২০. ব্যাংক সুদ মঞ্জুর বা ধার্য এবং ব্যাংক চার্জ থাকলে ব্যাংক হিসাব আসবে।
- ২১. অবচয় থাকলে অবচয় হিসাব এবং পুঞ্জিভূত অবচয় (নাম) হিসাব আসবে।
- ২২.পাওনাদারকে টাকা পরিশোধের সময় ছাড় পাওয়া গেলে প্রাপ্ত বাট্টা হিসাব আসবে।
- ২৩. দেনাদার থেকে টাকা আদায়ের সময় ছাড় দেওয়া হলে প্রদত্ত বাট্টা হিসাব আসবে।
- ২৪. কুঋণ ধার্য করলে কুঋণ হিসাব ও কুঋণ সঞ্চিতি হিসাব আসবে।
- ২৫. কুঋণ অবলোপন করলে কুঋণ সঞ্চিতি ও দেনাদার আসবে।
Commerce Clan এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url